প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
প্রতিষ্ঠানের অর্জন
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আমি প্রতিষ্ঠান অর্জন
সম্পর্কে কিছু লেখার পূর্বেই
মহান সৃষ্টিকর্তার সর্ববিধ প্রশংসা জ্ঞাপন করছি। যিনি এ এ
ধরাকে তার সেরা সৃষ্টির
দ্বারা এ পৃথিবীকে সুন্দর
রূপে সাজিয়েছেন এবং তার সৃষ্টির
হিসেবে মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন। সকল সৃষ্টির সেরা
মানব কুলের জন্য বা তার
সমস্ত সৃষ্টির জন্য তিনি তার
সৃষ্টির স্কুলের জন্য আল্লাহ ও
তার দাসত্ব এবং কালিমার দাওয়াত
পৌঁছানোর জন্য যুগে যুগে
অনেক নবী রাসূল পাঠিয়েছেন
। মানব কুলের শিক্ষার দেওয়ার জন্য অতঃপর তিনি
নবীদেরও নবী হিসেবে আখেরি
নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
কে পাঠালে এ ধরাতে শ্রেষ্ঠ
শিক্ষক হিসেবে । তার শিক্ষা থেকে শিক্ষা গ্রহণের
পর্যায়ক্রমে সকল শিক্ষার জন্য
এ ধরাতে বিভিন্ন ধরনের বিদ্যাপীঠের প্রতিষ্ঠিত হতে শুরু করলো
। মানব প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা নেওয়া
শুরু করে আল্লাহর সৃষ্টি
এ ধরনের সুশিক্ষার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ শুরু
করলেন। এরি ধারাবাহিকতায় এ
ধরিত্রীর একটা অঙ্গন চির
সবুজের বাংলা পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী সাতবাড়ীয়া
ইউনিয়নের প্রাণ কেন্দ্রে নারী শিক্ষার উন্নয়নে
সাতবাড়িয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা
করলেন এ এলাকার সুশিক্ষিত
জনগোষ্ঠী । যে বিদ্যাপীঠের জন্মকাল
স্বাধীনতার পূর্ববর্তী সময়ে যখন সুজানগর উপজেলার
নারী শিক্ষার জন্য কোন প্রতিষ্ঠান
ছিল না। প্রতিষ্ঠা লগ্ন
থেকে অদ্যবধি এ বিদ্যাপীঠের বিভিন্ন
অর্জন সফলতা নিয়ে অবিচলিত এ বিদ্যাপীঠ।
অর্জনঃ-
নারী শিক্ষার উন্নয়ন ক্রমাগতভাবে যা পর্যালোচনা ও
বিশ্লেষণ করলে এ বিদ্যাপীঠের
শিক্ষার্থীরা ঘিরে আছে বাংলাদেশের
বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ে।
অর্জন
একাডেমিকঃ-একাডেমিক শিক্ষার জন্য প্রথম থেকে
পর্যন্ত অত্যান্ত পরিমার্জিত একাডেমিক ফলাফল পাবনা জেলার সেরা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে
একটি।
অর্জন কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটিসঃ-হিন্দু মুসলিম বসবাসরত এলাকার কন্যা সন্তানেরা এ অঙ্গনে প্রবেশ
করে পাবনা জেলার সংস্কৃতি অঙ্গনের একটি অঙ্গন সুন্দর
এ বিদ্যাপিঠে যেমন নাচ গান
বিতর্ক প্রতিযোগিতা ,মেধা অন্বেষণ ,বিভিন্ন
পর্যায়ে ক্রীড়া সঙ্গীতা অনুষ্ঠানে পাবনা জেলার রাজশাহী বিভাগে জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করে পুরস্কৃত।
বিদ্যালয়টি
রাজশাহী বোর্ড করতে সম্মানিত স্মারক
ও সনদ গ্রহণ ২০১৩
সালে । শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান উপজেলার ২০১৬ সালে ।
শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান
প্রধান ২০১৯ সালে ।
মাদার তেরেসা গোল্ডেন এওয়ার্ড প্রাপ্ত ২০১৯ সালে ।আঙিনার
বাগান মাঠ সুসজ্জিত মানসম্মত।
শ্রেনী কক্ষ রাষ্ট্রীয় বিধিবিধান
উন্নয়ন সহায়তা বরাবর অষ্টম শ্রেণী হতে কৃতি শিক্ষা
বৃত্তিপ্রাপ্ত পাশের হার ৯৫% এর
অধিক। সকল অর্জনের ধারাবাহিকতায়
প্রধান শিক্ষক,সকল শিক্ষক মন্ডলী ম্যানেজিং কমিটির সর্বদাই সচেষ্ট আছেন থাকবেন এ
প্রত্যয়ে প্রধান শিক্ষক চলতি দায়িত্বে আশা ব্যক্ত করেন।